Tuesday, October 3, 2017

হজমের সমস্যা সমাধান - হজমশক্তি ভাল রাখার ৬টি ঘরোয়া উপায় ।

আমাদের প্রায় সব ধরনের নিমন্ত্রণে বিভিন্ন রকমের উপাদেয় খাবার খেতে তো মজাই লাগে। কিন্তু হজম ঠিকমতো না হলে মন-মেজাজ কি আর ঠিক ঠাকে। বেশি ভারী ও তেল-মসলাযুক্ত খাবার খেয়ে start হতে পারে পেট ফাঁপা, পেটব্যথা, ঢেকুর ওঠা, পায়ুপথে বাতাস নির্গমন or ডায়রিয়ার মতো সমস্যা। এগুলোর বেশির ভাগই হজমে গন্ডগোলের কারণে হয়ে থাকে ।

BD Health Tips
BD Health Tips

অ্যাসিডিটি, বদহজম, পেট ফাঁপা, পেটব্যথা, ঢেকুর ওঠা, পায়ুপথে বাতাস নির্গমন or ডায়রিয়ার, পেটে অতিরিক্ত গ্যাস, ঢেকুর ও বাতাস নির্গমনের মতো বিরক্তিকর সমস্যা থেকে রেহাই পেতে কিছু উপায় জেনে নিন :
* খাবার খাওয়ার সময় তাড়াহুড়া করবেন না। সময় নিয়ে, ধীরে-সুস্থে ভালোকরে চিবিয়ে খাবেন। তাড়াহুড়া করে খেতে গিয়ে খাবার ঠিকমতো হজম হয় না। তাছাড়া পেটে খানিকটা বাতাসও ঢুকে যায়।

* খাবার খাওয়ার সময় এবং মাঝখানে বেশি পানি পান করলে পাকস্থলীর অ্যাসিড দুর্বল হয়ে পড়ে তাই ভালো করে খাবার ভাঙতে পারে না। সেজন্য খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট আগে এক গ্লাস পানি পান করুন। খাওয়ার সময় বেশি পানি পান নয়। খাওয়া শেষে আবার একটু সময় নিয়ে পানি পান করবেন।

* একেক জনের একেক ধরনের খাবার হজম করতে সমস্যা হয়। যাঁদের ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স (Lactose Inltolerance) আছে, তাঁরা দুধ and দুধের তৈরি খাবার খেতে পারেন না। অনেকের মিষ্টিজাতীয় দ্রব্যে (যেমন: ফলের রস বা জুস, চকলেট ইত্যাদি) সমস্যা হয়। কারও সমস্যা হয় রুটি, যব বা ডালজাতীয় খাবারে। কার কোনটাতে সমস্যা, সেটা তিনিই ভালো ধরতে পারবেন। তাই বদহজমের রোগীর দুধ নিষেধ বা মিষ্টি নিষেধ—এ জাতীয় কথা ঢালাওভাবে বলা যায় না।

* ধূমপান, চুইংগাম চিবোনো ও স্ট্র দিয়ে জুসজাতীয় কিছু খেলে পেটে গ্যাস হওয়ার প্রবণতা বাড়ে। তাই এ ধরনের অভ্যাস বর্জন করুন।

* পেটে গ্যাস সমস্যা তৈরি করতে পারে কৃত্রিম চিনি, অতিরিক্ত তেল-চর্বিযুক্ত খাবারও। তাই এগুলো খেতে হবে হিসাব করে।

* কোষ্ঠকাঠিন্য হলে পেট ফাঁপে। তাই কোষ্ঠকাঠিন্য এড়াতে আঁশযুক্ত খাবার খান, পর্যাপ্ত পানি পান করুন।

ডা. মৌসুমী মরিয়ম সুলতানা

মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, ইব্রাহিম জেনারেল হাসপাতাল ।

Friday, May 6, 2016

আপনি কি অনিদ্রায় ভুগছেন? বেশ কিছুদিন থেকে ভালভাবে ঘুম হচ্ছে না? জেনে নিন ভালভাবে ঘুমানোর কিছু কৌশল

BD Health Tips
BD Health Tips

ভালো ঘুম হতে করনীয় কিছু উপায় সমুহ : ক্লান্ত শরীরে নিয়ে দ্রুতই ঘুমিয়ে পরা যায় তাই ঘুমানোর hour খানেক আগেহালকা ব্যায়াম করুন ব্যায়ামের পর শরীর রিলাক্স করুন প্রয়োজনে হালকা গরমপানি দিয়ে গোসল করতে পারেন
বিছানাকে শুধুমাত্র ঘুমের জন্য ব্যবহার করুন ঘুমানো ছাড়া বিছানার ধারে কাছে যাবে না বিছানায় বসে অন্য কোন কাজ করা যাবনা
ঘুমানোর আগে আপনার সঙ্গীর সঙ্গে খানিকটা রস গল্প করতে পারেন তাতে করে আপনার মেজাজ ফুরফুরে থাকবে
Night কখনোই গুরুপাক খাবার নয় গুরুপাক খাবার খেলে শরীর গরম হয় তাতে করেক্যালোরি পুড়তে সময় নেয় ফলে ঘুম আসতে দেরি হয় তাই রাতের খাবার হোক সহজপাচ্য Night হালকা খাবার খান রাতের খাবারের তালিকায় রাখুন দুধ, কলা ওফল
অনেকেই night  সিনেমা দেখতে ভালোবাসেন এটা কখনোই করবেন নাএতে করে আপনার ঘুমের সমস্যা হবে রাতে বরং হালকা মেলোডির গান শুনতে পারেন
nighte র খাবারের সঙ্গে সঙ্গেই বিছানায় যাবেন না রাতে খাওয়ার পর খানিকটা হাটাহাটি করুন খাবার হজম হতে সময় দিন
প্রতিদিন একটা নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে যান একই সময়ে ঘুম থেকে উঠুন এতে করে শরীর মনে সুন্দর একটা ছন্দ তৈরি হবেঘুমও আসবে অনায়াসে

রাতে বিছানায় যাওয়ার পর মোবাইল ফোনটি বন্ধ করে রাখুন বিছানা থেকে সরিয়েরাখুন ফোনটি কেননা, ফোনের রেডিয়েশন ব্রেন ওয়েভকে প্রভাবিত করে ঘুমের বিঘ্ন ঘটায়

হাঁপানির সমস্যায় কী খাবেন আর কী খাবেন না

BD Health Tips
BD Health Tips

হাঁপানি or অ্যাজমা হচ্ছে শ্বাসনালীর প্রদাহজনিত রোগ হাঁপানি হলে সাধাণরত কাশি, কফ and শ্বাস নিতে কষ্ট হয় সাধাণরত ছোট বেলাতেই বোঝা যায় অ্যাজমা আছে কিনা তবে অনেক time বড় হয়েও ধরা পরে আমাদের দেশে প্রচুর হাঁপানি রোগী আছে and প্রতি বছর অনেক রোগী শ্বাস কষ্টে মারা যায় খাবারের এলার্জির কারণে হাঁপানির প্রকোপ বাড়তে পারে তাই হাঁপানি রোগীদের একটু সাবধানে খাওয়া দাওয়া করতে হয় আসুন জেনে নেয়া যান হাঁপানি রোগীদের কি খাওয়া উচিত and কি খাওয়া অনুচিত

যে খাবার গুলো খাওয়া প্রয়োজন


ওমেগা-3ফ্যাটি এসিড যুক্ত খাবার : বিভিন্ন রকমের সামুদ্রিক মাছ যেমন স্যামন, টুনাতে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-3 ফ্যাটি এসিড আছে এছাড়াও কিছু উদ্ভিদেও ওমেগা-3 ফ্যাটি এসিডের উপস্থিতি পাওয়া যায় ওমেগা-3 ফ্যাটি এসিড হাঁপানির প্রকোপ কমাতে সহয়তা করে

শাক-সবজি : প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে green শাক-সবজি রাখুন খাবার তালিকায় সবজিতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট or প্রচুর ভিটামিন যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় and হাঁপানির ঝুঁকি কমিয়ে দেয়

ফল : প্রতিদিন খাবার তালিকায় প্রচুর পরিমাণে ফল রাখলে হাঁপানির ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায় ফলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা হাঁপানির প্রকোপ কমাতে সাহায্য করে ফলের মধ্যে আপেল, কমলা, কলা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফলগুলো হাঁপানির ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে

যে খাবার গুলো খাওয়া যাবেনা

শুধু বিশেষ খাবার খাওয়া নয়, হাঁপানির প্রকোপ থেকে বাঁচতে এড়িয়ে চলতে হবে কিছু বিশেষ খাবারও আসুন জেনে নেই সেগুলো সম্পর্কে

ট্রান্স ফ্যাট and ওমেগা-6 ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবারঃ মার্জারিন and আরো কিছু প্রক্রিয়াজাত খাবারে ট্রান্স ফ্যাট and ওমেগা-6 ফ্যাটি এসিড পাওয়া গেছে ট্রান্স ফ্যাট and ওমেগা-6 ফ্যাটি এসিড হাঁপানির সমস্যা বাড়ায় and হার্টের বিভিন্ন জটিল সমস্যার সৃষ্টি করে

অ্যালার্জিযুক্ত খাবার : বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন খাবারে অ্যালার্জি আছে খাবারে অ্যালার্জির ধরণটা সবার জন্য এক রকম নয় ডিম, চিংড়িমাছ and গরুর মাংসে অনেকেরই অ্যালার্জি থাকে তাছাড়াও ইলিশ মাছ, বেগুন, মিষ্টি কুমড়া,কাজু বাদাম, চীনা বাদাম, সরিষা,চকোলেট, গুড়, মধু, দুধ and দুধ থেকে তৈরি খাবার ইত্যাদি অ্যালার্জি থাকে কারো কারো যার যেই খাবারে অ্যালার্জি থাকে তার সেটা এড়িয়ে চলাই ভালো কারণ হাঁপানি রোগির জন্য অ্যালার্জিযুক্ত খাবার বেশ ঝুঁকিপূর্ণ

অতিরিক্ত ক্যালোরিযুক্ত খাবারঃ প্রতিদিন যদি শরীরের চাহিদার চাইতে বেশি ক্যালোরি গ্রহণ করা হয় and তা খরচ করা না হয় তাহলে শরীর মেদবহুল হয়ে যায় স্বাভাবিক ওজনের ব্যক্তিদের তুলনায় স্থূলকায় ব্যক্তিদের হাঁপানির ঝুঁকি বেশি থাকে তাই প্রতিদিন শরীরের প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ক্যালরী গ্রহণ করা উচিত নয়


প্রিজারভেটিভযুক্ত খাবার : খাবারকে দীর্ঘদিন ভালো রাখার জন্য বিভিন্ন রকমের প্রিজারভেটিভ ব্যবহার করা হয় বেশিরভাগ খাবারেই প্রিজারভেটিভ হিসেবে সালফাইট ব্যবহৃত হয় সালফাইট হাঁপানি রোগির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর সালফাইট থেকে সালফাইট ডাই অক্সাইড তৈরি হয় যা ফুসফুসে চুলকানীর উদ্রেক করে বিভিন্ন টিনের খাবার, কৃত্রিম ভাবে শুকানো ফল and ওয়াইনে প্রচুর পরিমাণে সালফাইট থাকে যা হাঁপানির ঝুঁকি বৃদ্ধি করে

কাঁচা মরিচের উপকারিতা

BD Health Tips
BD Health Tips

কাঁচা মরিচে আছে ঝাল ক্যাপসিকাম অ্যানাম জাতের একটি সবজি হলো এই কাঁচা মরিচ আমাদের এই উপমহাদেশের বাইরে মেক্সিকো and দক্ষিণ আমেরিকায় এর সবচেয়ে বেশি কদর খাবারে স্বাদ and ঝাঁজ আনতে কাঁচা মরিচের তুলনা নেই
But পুষ্টিবিদেরা বলছেন, কাঁচা মরিচ হলো ভিটামিন A and ভিটামিন C-এর এক দারুণ উৎস মাত্র আধকাপ কাটা কাঁচা মরিচে আছে প্রায় 182 মিলিগ্রাম ভিটামিন C, যা আমাদের দৈনিক ভিটামিন C-এর চাহিদার দ্বিগুণ পূরণ করতে পারবে আর ভিটামিন C আমাদের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে আধা কাপ পরিমাণ কাটা কাঁচা মরিচ or এর পেস্টে যে পরিমাণ ভিটামিন A আছে, তা পুরুষদের দৈনিক চাহিদার 29 শতাংশ and নারীদের দৈনিক চাহিদার 38 শতাংশ পূরণ করতে পারবে সমপরিমাণ কাঁচা মরিচে ছাড়া আছে আড়াই মিলিগ্রামের মতো পটাশিয়াম, আর বেশ কিছু পরিমাণ লৌহ


বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই কাঁচা মরিচের একটা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো ক্যাপসেইসিন, যা দেহের বিশেষ নিউরোপেপটাইডকে অবদমন করার ক্ষমতা রাখে and এভাবে ব্যথা কমাতে পারে চিকিৎসাবিজ্ঞানে ক্যাপসেইসিন ক্রিম স্নায়ুর ব্যথা, অস্টিandআর্থ্রাইটিস and সোরিয়াসিসে ব্যবহূত হয় তাই কাঁচা মরিচে কেবল ঝালই নয়, আছে অনেক উপকারও

অনিদ্রা দূর করার 17টি কার্যকর উপায় যেনে নিন

BD Health Tips
BD Health Tips

অনিদ্রা আমাদের অনেকেরই হয় হয়তো প্রথম দিকে সারারাত প্রিয়জনের সাথে ফোনে কথা বলা, রাত জেগে পড়াশোনা করা, গেমস খেলা or প্রয়োজনীয় অন্য কোন কাজে একটা বিশাল সময় জুড়ে রাতে ঘুমানো হতো না তার বদলে সকালে বেশ বেলা করে ঘুমানো But একটা সময় আবিস্কার করলেন যে আপনি চাইলেও আর রাতে ঘুমাতে পারছেন না!
ফলে চোখের নিচে কালি, দিনভর ক্লান্তি আর বাধ্য হতে রাত জেগে থাকা আপনার রাত জাগার অভ্যাসটি but এভাবেই পরিণত হতে পারে একটি রোগে যার নাম ইনসমনিয়া তবে একটু চেষ্টা করলে আপনি মুক্তি পেতে পারেন থেকে

আপনাদের জন্য রইলো কিছু কাজের টিপসঃ

1. ঘুমানোর আগে ব্যায়ামঃ
ঘুমাতে যাবার আগে হাল্কা দুই একটি ব্যায়াম করতে পারেন এটা আপনার শরীরকে ক্লান্ত করবে And পরিশ্রমের ফলে আপনার শরীরে প্রয়োজন হবে বিশ্রামের তাই ঘুমানোটা সহজ হবে
2. গরম দুধঃ
রাতে ঘুমাবার আগে এক গ্লাস গরম দুধ খেয়ে নিন এটি আপনার শরীরকে রিলাক্স করবে and ঘুমাতে সহায়তা করবে
3. দুশ্চিন্তা নয়ঃ
ঘুমাবার time রাজ্যের দুশ্চিন্তা নিয়ে ঘুমাতে যাবেন না ব্যাপারটা সহজ নয় তবু নিজেকে বলুন যে আপনি আগামীকাল ঘুম থেকে উঠে বিষয়গুলো নিয়ে ভাববেন ঘুমাবার সময় ভালো কিছু, ইতিবাচক কিছু নিয়ে চিন্তা ভাবনা করুন নয়তো আপনার মস্তিস্ক উত্তেজিত থাকবে বলে আপনি ঘুমোতে পারবেন না

4. উষ্ণ পানিতে গোসলঃ
খুব ভালো হয় ঘুমাতে যাবার befor উষ্ণ পানিতে গোসল করে নিতে পারলে গোসলের পানিতে দিতে পারেন খানিকটা লেবুর রস অথবা গোলাপজল অনেক স্নিগ্ধ লাগবে
5. ভোরে ঘুম থেকে ওঠাঃ
যারা ইনসমনিয়ায় ভোগেন, তারা সাধারনত সারা রাত ঘুমাতে পারেন না বলে সকালে অনেক দেরী করে ওঠেন কখনো উঠতে উঠতে দুপুরও হয়ে যায় তাই চেষ্টা করুন সকাল সকাল ওঠার and উঠে আর না ঘুমাবার সকালে উঠেই বাসা থেকে বেরিয়ে হাঁটতে যেতে পারেন ঘুম কেটে যাবে কয়েকটা দিন কষ্ট হবে, কিন্তু আস্তে আস্তে মানিয়ে নিবে শরীর
6. ধীরলয়ের সঙ্গীতঃ
ঘুমাবার আগে ধীরলয়ের গান শুনুন এটা আপনার মনে প্রশান্তি আনবে আর ঘুমোতে help করবে
7. ভালো কিছু ভাবুনঃ
ইতিবাচক কিছু ভাবুন ভাবুন কোনো স্বপ্ন নিয়ে, ভাবুন প্রিয় মানুষ বা বন্ধুটিকে নিয়ে গঠনমূলক আর ইতিবাচক ভাবনা আপনাকে ভালোভাবে আরামে ঘুমাতে helpকরবে
8. ঘুমানোর নির্ধারিত সময়ঃ
একটা রুটিন মেনে চলুন প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে নিয়ম করে ঘুমাতে যান, নিয়ম করে উঠুন কিছুদিন এটা করলে দেখবেন, আপনার শরীর এই new অভ্যাসের সাথে মানিয়ে নিয়েছে
9. চা-কফি নয়ঃ
দুটো কিছুদিন off রাখুন ক্যাফেইন আপনার ঘুমকে কমিয়ে দেবার জন্যে দায়ী এর বদলে পান করুন প্রচুর ফলের রস
10. আরামদায়ক বিছানাঃ
খেয়াল রাখুন আপনার বিছানাটা যাতে বেশী শক্ত, অতি নরম or উঁচু নিচু না হয় বিছানা আরামদায়ক হলে ঘুম আসবে এমনিতেই
11. বিছানা শুধু ঘুমাবার জন্যেইঃ
চেষ্টা করুন বিছানা কেবল ঘুমাবার কাজেই ব্যবহার করার পড়াশোনা, অফিসের কাজ, নেট ব্রাউজিং or আড্ডাবাজি করুন টেবিলে or মেঝেতে ঘুমাবার আগে যখন দেখবেন টান টান বিছানা, পরিস্কার চাদর, এটা আপনাকে ঘুমাতে উৎসাহ জোগাবে
12. ঘরের ভালো আবহাওয়াঃ
ঘরের আবহাওয়ার দিকে খেয়াল রাখুন যাতে পর্যাপ্ত আলো বাতাস খেলে জানালার দিকে মুখ করে ঘুমান যাতে সকালে sun এর আলোয় ঘুম ভেঙ্গে যায়

13. ম্যাসাজ-স্পাঃ
কিছু দিন বডি ম্যাসাজ or স্পা নিতে পারেন এটা আপনাকে রিলাক্স করবে, স্ট্রেস কমাবে
14. ঘড়ির শব্দ নয়ঃ
দেয়াল or টেবিল ঘড়ির কাঁটা যদি খুব শব্দ করে তবে কিছুদিনের জন্যে রাতে সেটা বন্ধ করে রাখুন ভালো ঘুম হবে
15. অল্প সময়ের ঘুম নয়ঃ
ক্লাস, অফিস or বাইরে থেকে ফিরে দুপুরে, বিকেলে বা সন্ধ্যায় ন্যাপ নেয়া বা অল্প সময়ের ঘুম এর অভ্যাস থাকলে তা দয়া করে বাদ দিন এটা অনিদ্রা রোগের জন্য ভয়ানক ভাবে দায়ী
16. ঘুমাবার আগে টিভি-ফোন নয়ঃ
ঘুমাবার আগে টিভি, মুভি, ফোনে কথা বলা or অন্য এমন কিছু করতে যাবেন না যা শেষ না হওয়া পর্যন্ত আপনি ঘুমাতে আগ্রহ পাবেন না
17.  ঘুমাবার আগে হাঁটুনঃ
রাতে ঘুমাবার আগে কিছুক্ষণ হেঁটে আসতে পারেন এতে ঘুম fine হবে

উপরের টিপসগুলো অনুসরন করে সহজেই আপনি মুক্তি পেতে পারেন ইনসমনিয়ার কবল থেকে তাতেও যদি কাজ না হয় তাহলে দেরী না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন ঠিকমত ঘুমান and happy থাকুন!