![]() |
BD Health Tips |
খুব সহজে নারীকে অর্গাজম
এর স্বাদ দেবেন ।
দুই গবেষকের মতে, আধুনিক যৌন
বিষয়ক টেক্স বইগুলোতে ভ্রূণতত্ত্ব, শারীরতত্ত্ব and মনোবিজ্ঞানের বহু বিষয়কে এড়িয়ে
চলা হয়। বিগত
15 বছর ধরে নারীর যৌনাঙ্গের
কথা বলতে গিয়ে ‘ইনার
ক্লিটোরিস’-এর কথা বলা
হচ্ছে। But
কোনো বইয়ে এর বিস্তারিক
ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি।
অথচ এই জিনিসের কোনো
অস্তিত্ব নেই। কারণ
পুরো ক্লিটোরিস বাইরের একটি প্রত্যঙ্গ,
ঠিক পুরুষের যৌনাঙ্গের মতো। কিন্তু
নারীদের ক্ষেত্রে তার অবস্থান বাইরের
দিকে নয়, বলেন ভিন্সেনজো।
ড. জিওলিয়া বলেন, আবার অনেক
সময়ই যৌন বিশেষজ্ঞরা ‘ক্লিটোরাস
ভাল্ব’ বলে এই প্রত্যঙ্গকে
নির্দেশ করেন। But
একে বলা উচিত ‘ভাস্টিবুলার
বাল্বস’। যৌনকর্মের
সময় নারীদের ওই অংশটি উত্তেজিত
হয়ে ওঠে যাকে ‘ক্লিটোরাস
কমপ্লেক্স’ বলা হয়।
অথচ একে ‘ফিমেল পেনিস’
বলাটাই শ্রেয়।
নারীকে
পুরুষের চাইতে আরো যে
বিষটি স্বতস্ফূর্তভাবে পৃথক করেছে ,তা
হলো নারীর যৌনাঙ্গ ,তথা
যোনি । পুরুষের
লিঙ্গ বহিঃমুখী অথচ নারীর যৌন
লিঙ্গ নেই , তবে নারীর
যৌনাঙ্গ হিসেবে রয়েছে যোনি
। এই যোনির
মাধ্যমেই নারী পুরুষের সাথে
যৌন মিলনে মিশে যায়। যোনি
যৌন উত্তেজনার সময় পিচ্ছিল হয়ে
উঠে। কেননা
যৌন উত্তেজনার সময় নারীর যৌনাঙ্গ
থেকে তরলের রস হতে
থাকে ।
রাগমোচন
or অর্গাজম কি ? এইটি কি
ভাবে হয়ে থাকে?
যৌনতার
প্রতিক্রিয়া চক্র কালে সঞ্চিত
যৌন উত্তেজনার হঠাৎ স্রাব হওয়া
ফলস্বরূপ যৌনতার পরিতোষ বৈশিষ্ট
শ্রোণী অঞ্চলের ছন্দোময় পেশীবহুল সংকোচন ঘটে থাকে।
অর্থাৎ
যৌনসঙ্গমের শেষ পরিণতি চরমানন্দ
লাভ। এই
অবস্থাকে বলা হয় রাগমোচন
or অর্গাজম। পুরুষের
ক্ষেত্রে বীর্যপাতের মাধ্যমে রাগমোচন তথা চরমানন্দ লাভ
হয়।
পুরুষের
অর্গাজম
পুরুষের
রাগমোচন or অর্গাজম হওয়া মানে হল
বীর্যপাত হওয়ার ঠিক আগ
মুহূর্তে বীর্যপাতের মাধ্যমে রাগমোচন তথা চরমানন্দ লাভ
হয়। সে
অবস্থাকেই অর্গাসম হওয়া বলে ।
মেয়েদের
অর্গাজম
মেয়েদের
ক্ষেত্রে বিষয়টা সম্পূর্ণ আলাদা
মেয়েরা তাদের যৌনতা উপভোগ
করে সম্পূর্ণ মেন্টালেটি দিয়ে। তাদের
ছেলেদের মত বীর্যপাত হয়না। বীর্যপাতের
ন্যায় বিশেষ ক্ষরণ বা
নিঃসরণ হয় না।
নারীর
যৌন স্বাভাবিক আকারে 9 cm প্রায় 3.5 ইঞ্চি। তবে
এটি বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তিত হয়
যেমন যৌনমিলনের সময় , সন্তান জন্মের
সময় এমনকি হস্তমৈথুনের বা
স্বমেহনের সময়।নারীর
যৌনাঙ্গের সাথে সম্পর্কযুক্ত একই
মাত্রার অঙ্গ হলো সারবিঙ
। নারীর যৌনাঙ্গে
অথ্যাৎ যোনিতে প্রায় ত্রিশ
রকমের কৌশিক কলা রয়েছে
। এগুলো গভীর
and যৌনমিলনের সময় লিঙ্গের চাপ
এটি সহ্য করে নিতে
পারে । নারীর
যৌনাঙ্গ থেকে সাধারণত ল্যাকটিক
এসিড নি:স্বরিত হয়। একে
যৌনরস বা মিউকাস বলা
হয় । এটি
যৌন উদ্দিপক এক প্রকার তরল
।
অর্গাজম
নারীর
যৌন উত্তেজনার চূড়ান্ত পর্যায়ে এই তরল নারীর
যৌনাঙ্গ বেয়ে বাইরে চলে
আসতে পারে। নারীর
অপরাপর আভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গগুলো হলো , জরায়ু , পেলভিস,
ওভারি ইত্যাদি। জরায়ু
বা ইউটেরাস নারীর যৌন জীবনের
জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয়
। একই সাথে
এটি গুরুত্বপূর্ণ ও বটে ।
নারীর যৌন জীবনের ততোথিক
গুরুত্বপূর্ণ যৌনাঙ্গ হলো ওভারি বা
ডিম্বাসয় । যৌনমিলনের
পরে পুরুষের লিঙ্গ নিঃসৃত বীর্য
নারীর ওভারিতে ডিম্বাশয়ে জমা হয় and
তার পরে এটি ফ্যালোপিয়ান
টিউব বেয়ে উপরিস্থিতি অংশ
হলো ওভিডাক্ট। এটি
ফ্যালোপিয়ান টিউবের সাথে সম্পর্কযুক্ত
একটি অঙ্গ । মোটা
মুটি এই হচ্ছে নারীর
অভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গ । যার
দ্বারা নারীর যৌন জীবন
পূর্ণাঙ্গ হয়।
যেভাবে খুব সহজে নারীকে অর্গাজম এর স্বাদ দেবেন
4/
5
Oleh
Balaram