শৈশবে ও
বয়োসন্ধিতে অ্যাপথাস
আলসার রোগ
হয়ে থাকে। ছোট
ছোট গোলাকৃতির
মত যেটার
কেন্দ্রে সাদা
বা হলুদ
ডট and চারপাশে লাল বর্ডার
দেখা যায়। এক্ষেত্রে
ব্যথা না
হলেও ভালো
হয়ে যাওয়ার
1 থেকে 4 সপ্তাহের
মধ্যে পুনরায়
দেখা দিতে
পারে।
![]() |
BD Health Tips |
গবেষণায় প্রতীয়মান
হয়েছে এক
তৃতীয়াংশ রোগীর
karon বংশগত।
ধূমপান, স্ট্রেস,
অতিরিক্ত ঝাল
or মসলাদার খাদ্যগ্রহণ,
ফুড,আঘাত,
এলার্জি অ্যাপথাস
আলসারের ঝুঁকি
বাড়িয়ে দেয়। খাদ্য
তালিকায় আয়রণ,
ভিটামিন B, জিংক, আয়োডিন এর
অভাবে এ
রোগ হতে
পারে।
কখনও কখনও
পার্নিসিয়াস এনিমিয়া
pernicious anemia, ডার্মাটাইটিস হার্পেটিফর্নিস
Dermatitis herpetiformis, এইডস, বেহসেট
ডিজিজে অ্যাপথাস
আলসার উপসর্গ
হিসেবে dekha jay. কোন কোন টুথপেস্ট
or মাউথ ওয়াশে
সোডিয়াম লোরিল
সালফেট থাকে
যা দীর্ঘদিন
ব্যবহারে অ্যাপথাস
আলসার দেখা
দেয়।
যে সকল
কারণে অ্যাপথাস
আলসার Aphthous Ulcer হয় se কারণগুলো এড়িয়ে
চললে অ্যাপথাস
আলসারকে কন্ট্রোলে
আনা যায়। দিনে
2-3 বার দাঁত
ব্রাশ করা
জরুরি।
তাই নরম
গোল মাথার
ব্রাশ ব্যবহার
করতে হবে। আলসার
হলে অতিরিক্ত
গরম, ঝাল
or শক্ত খাবার
যেমন পটেটো
চিপস, টোস্ট,
বিস্কিট, গরম
চা or কফি না খাওয়াই
ভালো।
আয়রণ, জিংক
and ভিটামিন বি
সমৃদ্ধ খাবার
আহার করা
উচিত।
এরপরও ঘাটতি
দেখা গেলে
ভিটামিন B12 সাপ্লিমেন্ট খেতে
হবে।
সাধারণত চিকিত্সকগণ
চিকিত্সার শুরুতে
হাইড্রোকর্টিসোন বা
ট্রাইঅ্যাসসিনোলন টপিকাল দিয়ে শুরু
করেন।
টেট্রাসাইক্লিন বা
ডক্সিসাইক্লিন পানিতে
গুলিয়ে দিনে
3-4 বার মাউথ
ওয়াশ হিসেবে
ব্যবহার করা
যায়।
ক্লোরহেক্সিডিন মাউথ
ওয়াশ and ব্যথা উপশমে ভাল
ফলদায়ক হয়ে
থাকে।
উপরোক্ত চিকিত্সাগুলো
ব্যথা উপশম
ও তাড়াতাড়ি
ক্ষত সাড়ানোর
জন্য ব্যবহূত
হয়।
এক্ষেত্রে অবশ্যই
সংশ্লিষ্ট কোন
চিকিত্সকের পরামর্শ
নিতে হবে।
চিকিত্সকরা রোগের
উপসর্গ and জটিলতার উপর ভিত্তি
করে এসকল
ওষুধ প্রেসক্রাইব
করেন।
কখনও কখনও
স্কিন বায়োপসি
(Skin Biopsy) করার প্রয়োজন
হয়।
তাই মুখে
কোন ঘা
দীর্ঘ স্থায়ী
হলে অবহেলা
na করে চিকিত্সকের
পরামর্শ নেয়া
জরুরি।
মুখের চিকিত্সা ও প্রতিকার- Aphthous Ulcer
4/
5
Oleh
Balaram