BD Health Tips |
happy
থাকার জন্য অনেকে অনেক
কিছু করে। কথায়
আছেনা “happy দেহ মানেই
happy মন”। প্রতিটি
দেহেই খাদ্যের চাহিদা থাকে সে
চাহিদাগুলো পূরণ হলে দেহ
স্বাভাবিক রুপে happy থাকে। চাহিদার
বেশি খাবার খেলে শরীর
মোটা হয়ে যায় অনেক
রোগেরও সংক্রমণ ঘটে। এক্ষেত্রে
একটি পরিপূর্ণ ডায়েট চার্টই হতে
পারে দেহকে happy ও
স্বাভাবিক রাখতে।
অনেকে
মনে করে ডায়েট মানেই
হল না খেয়ে থেকে
ওজন কমানো। ওজন
কমানোই ডায়েটের মূল উৎস নয়। একটি
পরিপূর্ণ ডায়েট আপনার দেহের
পুষ্টি চাহিদাও পূরণ করবে and
ওজন কমাতে help করবে। নিয়মিত
পাঁচবেলা খেয়েও ডায়েট করা
সম্ভব। একজন
প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের প্রতি
3-4 ঘণ্টা পর পর
কিছু না কিছু খাওয়া
উচিত। প্রতিদিন
একইরকম রুটিন অনুসরণের মাধ্যমে
ডায়েট করা সম্ভব।
- সকালের নাস্তা: সকালের নাস্তা অন্য বেলাগুলোর চেয়ে ভারী খেতে হবে। দিনের শুরু হয় সকালের নাশ্তা দিয়ে। কর্মময় দিনে এর অবদান অনেক বেশী। আপনি সকালে দুটি রুটি তার সাথে ভাল একটি সবজির ভাজি and সাথে একটি যেকোনো ফল খেতে পারেন। জুস খেতে পারলে আরও ভালো হয়। চাইলে পাওরুটি ও মাখন খাওয়া যেতে পারে। মাখন স্নেহ জাতীয় খাদ্য যা আপনার ত্বকের মসৃণতা রক্ষায় help করবে।
- মধ্যাহ্নের খাবার: নাস্তার পরও দিনের মাঝামাঝি সময় অর্থাৎ দুপুরের আগে সকালের পর যে সময়টি সে সময়টিতে কিছু খাওয়া উচিত। খুব বেশি কিছু না খেয়ে একটি ফল খেয়ে নিজেকে সতেজ রাখা সম্ভব।
- দুপুরের খাবার: দুপুরে প্রয়োজনের বেশি খেলে তা ডায়েট হবে না। বরং শরীর মোটা হয়ে যাবে। একজন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ and মহিলার জন্য 2-3 কাপ ভাত যথেষ্ট। ভাতের সাথে যেকোনো মাছ, শাক, ডাল, সবজি খেতে হবে। ভাতে থাকে ক্যালোরি, মাছে থাকে আমিষ, শাকসবজিতে ভিটামিন and ডালে থাকে আমিষ and ক্যারোটিন যা দেহের খাবার চাহিদা পুরনে সক্ষম।
- সন্ধ্যার নাস্তা: সন্ধার নাস্তা একটু মুখরোচক না হলে হয় না। তাই সন্ধায় নুডলস, পিঠা এজাতীয় খাবার খাওয়া যেতে পারে কিন্তু তেলের পরিমান খুবই অল্প হতে হবে। তেলে প্রচুর কলেস্ট্রল থাকে যা সাস্থের জন্য ক্ষতিকর। এছাড়া হালকা নাস্তার মধ্যে চা বিস্কুট খাওয়া যেতে পারে।
- রাতের খাবার: প্রবাদ আছে, “সকালের নাস্তা রাজাদের মত, দুপুরের খাবার প্রজাদের মত and রাতের খাবার ফকিরের মত”। কারণ রাতে মানুষ খাওয়ার পর ঘুমিয়ে যায়। তাই রাতে ভাতের পরিবর্তে রুটির সাথে সবজি আর না হয় সিরিয়াল জাতীয় কিছু খাওয়া যেতে পারে। প্রতিদিন রাতে খাওয়ার পর 15-20 মিনিট হেটে তারপর ঘুমাতে যাওয়া উচিত। কারণ খাওয়ার পর ঘুমালে শরীর স্বাভাবিক থেকে মোটা হয়ে যায়। শরীর যত আরাম পাবে ততই অলস হয়ে যাবে। তাই খাওয়ার পাশাপাশি কাজ করাও প্রয়োজন।
খুব সহজেই ঘরে বসে
ডায়েট করা সম্ভব।
ঘরে রান্না করা খাবার
পরিমাণমত রুটিন মাফিক খেলেই
শরীর আর মোটা হয়
না। ডায়েট
করলে শরীর শুকিয়ে যায়
না বরং happy AND
স্বাভাবিক থাকে।
প্রতিদিন যে ভাবে ডায়েট করলে আপনার শরীর না শুকিয়ে happy থাকবে!
4/
5
Oleh
Balaram